সোনিয়া আক্তার এই হাসপাতালে নার্সের পেশায় নিয়োজিত ছিলেন তিন বছর ধরে। সোনিয়ার বাড়ি নাসিরনগর উপজেলার গোকর্নে। হাসপাতালের সূত্রে জানা গেছে, এই তরণী পাশে থাকা রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের স্টাফ শীতলের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল। তার সাথে কথা কাটাকাটির জের ধরে কীটনাশক খেয়ে মারা গেছে।
এই ঘটনায় নিহতের পরিবার বলছে, কেন নিহতের খবর সঙ্গে সঙ্গে জানানো হয় নি। এই ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের আশা করছেন তারা। এই ঘটনায় ওই স্টাফ কে আটক করেছে পুলিশ।
এই ঘটনায় ব্রাহ্মণবাড়ীয়া সদর থানার ওসি এমরানুল ইসলাম জানান, আমরা ধারণা করছি নিহত সোনিয়া আক্তার কেড়ি মারার ঔষধ খেয়ে মারা গেছেন। বিস্তারিত জানা যাবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে।